• ঢাকা শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১
logo
বিএনপি নেতা এ্যানির বিরুদ্ধে ৬ মামলা হাইকোর্টে বাতিল
সাবেক ছাত্রদল নেতা ও বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানির বিরুদ্ধে পুলিশের কাজে বাধা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগে করা ছয়টি মামলার কার্যক্রম বাতিল করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। এসব মামলা বাতিলের রুল শুনানি শেষে বুধবার (১৩ নভেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রায় দেন। আদালতে আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মো. কামাল হোসেন, সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী জাকির হোসেন ভূঁইয়া ও আইনজীবী আজমল হোসেন। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) আইনজীবী মো. কামাল হোসেন জানান, এ্যানির বিরুদ্ধে ২০১০ সালে রাজধানীর শাহবাগ থানায় পাঁচটি ও ধানমন্ডি থানায় একটি মামলা হয়। তার বিরুদ্ধে এ মামলাগুলোতে পুলিশের কাজে বাধা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ আনা হয়েছিল। পরে এসব মামলা বাতিলে হাইকোর্টে আবেদনের পর রুল জারি করেন। বুধবার রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে ছয়টি মামলার কার্যক্রম বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট। আরটিভি/এমএ-টি
১৭ ঘণ্টা আগে

বিএনপি নেতা তোতাকে হত্যা, ২ মাসেও গ্রেপ্তার হয়নি আসামি 
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের চরএলাহী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল মতিন তোতার হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছেন এলাকাবাসী। মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) বেলা ১১টার দিকে নোয়াখালী চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সামনের সড়কে এলাকাবাসীর উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, চরএলাহী ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল হুদা মাস্টার, চরএলাহী ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক হোসেন মেম্বার, নিহতের ছেলে চরএলাহী ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সভাপতি ইসমাইল তোতা ও ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সবুজ তোতা প্রমুখ। বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, তোতা চেয়ারম্যান দুঃসময়ে ওতোপ্রোতভাবে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন এবং দীর্ঘদিন জনপ্রতিনিধির দায়িত্ব পালন করেন। তাকে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার ৬৫ দিন অতিবাহিত হলেও এখনও কোনো আসামি গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। এতে ভুক্তভোগী পরিবারে হতাশা দেখা দিয়েছে। উল্টো ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রাজ্জাকের অর্থায়নে নিহত বিএনপি নেতা তোতার পরিবারের সদস্যদের মিথ্যা ধর্ষণ মামলাসহ ৮টি মামলায় জড়ানো হয়। ফ্যাসিবাদের দোসর রাজ্জাক চেয়রম্যানসহ তার সহচররা প্রকাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ফ্যাসিবাদ শক্তির ইশারায় অদৃশ্য কারণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিরব দর্শকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন।   কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গাজী মুহাম্মদ ফৌজুল আজিম বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ডের এক মাস পরে আমি এই থানায় যোগদান করি। আসামিরা কেউ এলাকায় নেই। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় আসামিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে। মামলাটিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে।’     উল্লেখ্য, গত ২৭ আগস্ট রাত সাড়ে ৯টার দিকে চরএলাহী বাজারে চরএলাহী ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি ইসমাইল হোসেন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাহাব উদ্দিন, বর্তমান ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মেম্বার, চরএলাহী ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ওমর ফারুক ও চরএলাহী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এবং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাকের যোগসাজশে একদল অস্ত্রধারী বিএনপি নেতা আবদুল মতিন তোতাকে নির্মমভাবে কুপিয়ে আহত করে। চার দিন পর গত ৩০ আগস্ট বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।   আরটিভি/এমকে
০৫ নভেম্বর ২০২৪, ১৬:২০

বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর মরদেহ উত্তোলন
ঢাকার সাভারের কবরস্থান থেকে বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর মরদেহ উত্তোলন করেছে পুলিশ।  বুধবার (১৬ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার বিরুলিয়া ইউনিয়নের কামলাপুর এলাকায় জামিয়া খাতামুন্নাবিয়্যীন মাদরাসার কবরস্থান থেকে তার মরদেহ উত্তোলন করা হয়। মরদেহ উত্তোলনের সময় উপস্থিত ছিলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস এম রাসেল ইসলাম নুর। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে মরদেহ উত্তোলন করা হয়। কয়েকজন শ্রমিক উত্তোলনে কাজ করেন। সেসময় উপস্থিত ছিলেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। হারিছ চৌধুরীর মেয়ে ব্যারিস্টার সামিরা তানজিম চৌধুরীর করা এক রিটের শুনানি শেষে গত ৫ সেপ্টেম্বর তার মরদেহ কবর থেকে তুলে ডিএনএ টেস্টের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। ওই আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস এম রাসেল ইসলাম নুরকে মরদেহ উত্তোলনের সময় উপস্থিত থেকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণসহ ম্যাজিস্ট্রেরিয়াল দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট। ওই নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়, হাইকোর্ট বিভাগের রিট পিটিশনে হারিছ চৌধুরীর মরদেহ উত্তোলন করে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহের জন্য আদালত আদেশ প্রদান করেছেন। তার মেয়ে সামিরা তানজিম সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে রিট পিটিশন দায়ের করেন। মরদেহ উত্তোলনের বিষয়ে ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) আহমেদ মুঈদ বলেন, যে মরদেহ উত্তোলন করা হচ্ছে, আমরা জানতে পেরেছি এটি হারিছ চৌধুরীর মরদেহ। তিনি যখন মারা যান, ওই সময় বিশ্বে দুর্যোগপূর্ণ করোনা চলছিল। তার পরিবার তাকে নিরাপদ ও ভালো জায়গায় কবরস্থ করতে এখানে নিয়ে আসে। তার মেয়ে একটা রিট করেন গত ২৪ সেপ্টেম্বর। ওই পিটিশনের প্রেক্ষিতে পাঁচটি সংস্থা এখানে আসি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন, রেজিস্টার্ড জেনারেলের কার্যালয়ের একজন প্রতিনিধি, জেলা পুলিশ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সাভার থানা পুলিশ উপস্থিত রয়েছে। সবার উপস্থিতিতে কবর খনন করা হচ্ছে। এরপর মরদেহ চিহ্নিতে যা যা সংগ্রহ করা দরকার, সেগুলো নেওয়া হবে। এরপর পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানা যাবে এটি হারিছ চৌধুরীর মরদেহ কিনা। তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা। পরিবার তাকে রাষ্ট্রীয় যথাযথ সম্মান দেওয়ার দাবি করেছে। এ বিষয়ে সরকার ব্যবস্থা নেবে। আর পরিবারের ইচ্ছা অনুযায়ী তাকে দাফন করা হবে। হারিছ চৌধুরীর মেয়ে সামিরা তানজিম চৌধুরী বলেন, বাবার মৃত্যু নিয়ে তো ধূম্রজাল থাকতে পারে না। অনেকেই বলছেন, হারিছ চৌধুরী মারা যাননি। পালিয়ে আছেন, গা ঢাকা দিয়ে আছেন। যাচ্ছে তাই বলা হচ্ছে। একটা সৎ ভালো মানুষকে ক্রিমিনাল সাজানো হয়েছে। সত্যি লুকিয়ে রাখা যায় না। এখন এটা একটা উদাহরণ হয়ে থাকবে। তার সম্মান সে ফিরে পাচ্ছে। আব্বুর যে শেষ ইচ্ছা ছিল, সে অনুযায়ী তার দাফন হবে। আদালত যেভাবে বলবে সেভাবেই তৎপরতা নেওয়া হবে। উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ১৫ জানুয়ারি গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, হারিছ চৌধুরী করোনায় আক্রান্ত হয়ে ঢাকায় মারা গেছেন। তবে তার মেয়ে ব্যারিস্টার সামিরা চৌধুরী তখন জানান, তার বাবা ২০২১ সালের ৩রা সেপ্টেম্বর করোনায় আক্রান্ত হয়ে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে মারা গেছেন। হারিছ চৌধুরী বিএনপির সর্বশেষ শাসনামলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব ছিলেন। আরটিভি/এমকে
১৬ অক্টোবর ২০২৪, ১৩:২০

১০ বছর পর খালাস পেলেন বিএনপি নেতা
‘‌‌স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আমলে ২০১৪ সালে মিথ্যা মামলায় আমাকে আসামি করা হয়েছিল। দীর্ঘ ১০ বছর মামলা টেনেছি। জেলে গিয়েছি। বাড়িঘরে থাকতে পারি নাই। আজ সেই মিথ্যা মামলা থেকে খালাস পেয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ।’ মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) দুপুরে নোয়াখালীর জজকোর্টে খালাস পেয়ে সাংবাদিকদের কাছে এভাবেই অনুভূতি জানান নোয়াখালী জেলা যুবদলের সভাপতি মঞ্জুরুল আজিম সুমন। নোয়াখালীর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. নোমান মঈন উদ্দিন খালাসের রায় দেন। আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট আব্দুর রহিম ও অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান। আজিম সুমন বলেন, শেখ হাসিনার বক্তব্যে ভিন্ন মতের মানুষের দমন করার নির্দেশ দিয়েছিল। তারপরই স্কুল শিক্ষিকা হত্যা মামলায় আমিসহ ৫০ জনের নাম উল্লেখ করে ও ২০০০/২৫০০ অজ্ঞাত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। সেই মামলায় আমরা ৫০ জনই আজ খালাস পেলাম। এটা আমাদের স্বাধীনতার প্রতিফলন। যিনি আমাদের পালিয়ে থাকতে বাধ্য করেছিলেন। তিনিই আজ পালিয়ে দেশ ছেড়ে গেছেন। জানা যায়, ২০১৪ সালের ২৯ ডিসেম্বর ২০ দলের ডাকা দেশব্যাপী হরতাল চলাকালে সকাল ১০টার দিকে হরতাল সমর্থনকারী পিকেটারের ইটের আঘাতে শামসুন্নাহার ঝর্ণা (৩৫) নামে এক স্কুল শিক্ষিকা নিহত হন। শিক্ষিকা নিহতের মামলায় মঞ্জুরুল আজিম সুমনসহ ৫০ জনকে আসামি করা হয়। তৎকালীন নোয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার মো. ইলিয়াছ শরীফ গণমাধ্যমকে জানান, পিকেটারদের ইটের আঘাতে মাথা থেকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে শামসুন্নাহারের মৃত্যু হয়। শামসুন্নাহার রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ের তাওহিদ ল্যাবরেটরি স্কুলের সহকারী শিক্ষকা ছিলেন। তার বাড়ি ছিল লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার পোড়াগাছা এলাকায়। নোয়াখালী জেলা কোর্ট ইন্সপেক্টর শাহ আলম গণমাধ্যমকে জানান , ২০১৪ সালের শিক্ষিকা শামসুন্নাহার হত্যা মামলায় ৫০ জন আসামি এজাহারভুক্ত ছিলেন। মহামান্য আদালত ৫০ জনকেই খালাস দিয়েছেন।
০৮ অক্টোবর ২০২৪, ১৫:৪০

বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ  
নেত্রকোণার কেন্দুয়ায় ইউএনওর যোগসাজশে সড়কের পাশে থাকা তিনটি রেইনট্রি গাছ কাটার অভিযোগ উঠেছে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম হিলালীর বিরুদ্ধে।  সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকালে কেন্দুয়া পৌরসভার কেন্দুয়া-মদন সড়কের পাশে বাদে আঠারবাড়ি এলাকায় বিএনপি নেতা হিলালীর বাড়ির সামনে থাকা ওই তিনটি সরকারি গাছ অবৈধভাবে কেটে নেওয়া হয়েছে। এ দিন বিকেলে একটি গাছ কাটার ভিডিও সামজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। পটপরিবর্তনে প্রভাব বিস্তার করে বিএনপি নেতা ওই গাছগুলো কেটে ফেলেছেন বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা। তবে ইউএনও দাবি করেছেন, জরুরি প্রয়োজনে নির্বাহী ক্ষমতা বলে তিনি যেকোনো সময় যেকোনো সরকারি গাছ কাটতে পারেন। পরে সেগুলো টেন্ডারে নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করা যায়। ওই তিনটি গাছের বিষয়ে কর্তৃপক্ষের নিকট চিঠি দেওয়া হয়েছে।  জবাব পেলে কাটা গাছগুলো নিলামের ব্যবস্থা করবেন বলেও জানান তিনি। গাছ কাটার ওই ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম হিলালীর বাসার সামনে সড়কে থাকা বড় বড় তিনটি রেইনট্রি গাছ কাটা হচ্ছে এবং কাটা গাছের অংশবিশেষ স্থানীয় লোকজন নিয়ে যাচ্ছেন। এ সময় স্থানীয় লোকজন গাছ কাটার ছবি তুলতে ও ভিডিও করতে গেলে বাঁধা দেন বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম হিলালীর লোকজন। মঙ্গলবার সরেজমিনে গেলে দেখা যায়, বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম হিলালীর বাসার সামনে থাকা রেইনট্রি গাছগুলো নেই। পরে কাটা গাছগুলো পাওয়া যায় কেন্দুয়া উপজেলা পরিষদ চত্বরে।  জেলা বনবিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯১ সালে জেলা বনবিভাগের উদ্যোগে কেন্দুয়া পৌরসভার কেন্দুয়া-মদন সড়কে গাছগুলো লাগানো হয়। সড়কের গাছ কাটতে হলে দাম নির্ণয় করে টেন্ডার দিয়ে নিলাম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কাটতে হয়। অভিযোগের বিষয়ে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম হিলালী বলেন, বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আমি চেষ্টা করছি বাড়ির সামনের ঝুঁকিপূর্ণ গাছগুলো কাটতে। আমার ভাই আমিন হেলালীর আবেদনের প্রেক্ষিতে স্থানীয় প্রশাসন গাছগগুলো কেটেছে বলে শুনেছি।   জেলা বন কর্মকর্তা গোলাম মস্তুফা বলেন, ‘গাছ কাটার বিষয়টি আমার জানা নেই। উপজেলা বনকর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে পরে জানাবো বিষয়টি।’ এ বিষয়ে কেন্দুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমদাদুল হক তালুকদার বলেন, গত ২৯ আগস্ট আমিন হেলালী নামে এক ব্যক্তি তিনটি গাছ কাটার আবেদন করেছিলেন। পরে গত সোমবার গাছগুলো কাটা হয়। নির্বাহী ক্ষমতা বলে যেকোওনো সময় যেকোনো সরকারি গাছ ইউএনও কাটতে পারেন। পরে গাছগুলো টেন্ডার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিলামে বিক্রি করলেই হয়। গাছগুলো আমাদের হেফাজতে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে অনুমতি চেয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট চিঠি পাঠানো হয়েছে। চিঠির উত্তর পেলে কাটা গাছগুলো নিলাম ডাকের ব্যবস্থা করা হবে।
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:২২

ময়মনসিংহে বহিষ্কৃত বিএনপি নেতার নামে মামলা
সদ্য বহিষ্কৃত ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও ভালুকা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ফখরুদ্দিন আহমেদ বাচ্চুর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।  সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) রাতে বিএনপির পক্ষ থেকে ভালুকা থানায় এ লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন দলটির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স।  মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ভালুকা থানার ওসি শাহ কামাল আকন্দ।  এ দিকে দলের পক্ষ থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, দলের নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অনৈতিক সুবিধা আদায়ের অভিযোগে ফখরুদ্দিন আহমেদ বাচ্চুকে বহিষ্কার আদেশ দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। পাশাপাশি তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাও নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।  এ বিষয়ে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে কতিপয় ব্যক্তি বিএনপির নাম ব্যবহার করে অনৈতিক কাজ করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানসহ দলীয় নেতৃবৃন্দ  নেতাকর্মীদের একাধিকবার সতর্ক করা হয়। এতেও দমেননি তারা। এ বিষয়ে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করছে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। 
০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৩৬

কারও বাড়িঘর ভাঙচুর করলে তাকে দল থেকে বহিষ্কার: বিএনপি নেত্রী রিতা
মানিকগঞ্জে জেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের পক্ষ থেকে বিশাল আনন্দ মিছিল ও সমাবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) বেলা ১১টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও জেলা সভাপতি আফরোজা খান রিতার নেতৃত্বে হাজার হাজার নেতাকর্মী বিজয় মেলার মাঠ থেকে আনন্দ র‌্যালি বের করেন। এ সময় তাদের মিছিলটি বাসস্ট্যান্ড এলাকায় গিয়ে শেষ হয়। বাসস্ট্যান্ড এলাকার সমাবেশে জেলা সভাপতি আফরোজা খান রিতা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের বর্তমান পরিস্থিতিতে শান্ত থাকার আহ্বান জানান এবং অন্যায়ভাবে কারও বাড়িঘর ভাঙচুর না করার অনুরোধ জানান।  সেই সঙ্গে তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘কোনো ধরনের অপকর্ম করলে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হবে।’ শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও দেশ ছাড়ায় মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে হাজার হাজার নেতাকর্মীরা খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে বিজয় মেলা মাঠে জড়ো হয়ে বিভিন্ন স্লোগানের মাধ্যমে আনন্দ উল্লাস করতে থাকে।  পরে হাজার হাজার ছাত্রজনতাসহ বিএনপির নেতাকর্মীরা বিজয় মিছিল নিয়ে বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সমাবেশ করে। সমাবেশে গোলাম কিবরিয়া সাঈদের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন বিএনপির জেলা সভাপতি আফরোজা খান রিতা, সাধারণ সম্পাদক এসএ কবির জিন্নাহ, সহসভাপতি অ্যাডভোকেট আজাদ হোসেন খান, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক সত্যেন কান্ড পণ্ডিত ভজন, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নূরতাজ আলম বাহার, সাটুরিয়া উপজেলা সভাপতি আব্দুল কুদ্দস খান মজলিস মাখন প্রমুখ। এসময় উপস্থিত ছিলেন দলের যুগ্ম সম্পাদক আব্দুস সালাম বাদল, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক কাজী মোস্তাক হোসেন দিপু, মানিকগঞ্জ জেলা জিয়া স্মৃতি পাঠাগার ও ড্যাবের সভাপতি ডা. জিয়াউর রহমান প্রমুখ।
০৬ আগস্ট ২০২৪, ১৬:৩৯

সেতু ভবনে হামলা / বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ডা. ফরহাদ হালিম রিমান্ডে
কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় সেতু ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসনের খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ডা. ফরহাদ হালিম ডোনারের এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। শনিবার (৩ আগস্ট) আসামি ফরহাদ হালিমকে আদালতে হাজির করে মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের ক্যান্টনমেন্ট জোনাল টিমের পরিদর্শক আবু সাইদ মিয়া। অন্যদিকে আসামি পক্ষে আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ এর বিরোধিতা করে।  উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শান্ত ইসলাম মল্লিকের আদালত তার জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত ১৮ জুলাই প্রতিদিনের মতো সেতু ভবনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা যথারীতি অফিসের কার্যক্রম করতে থাকেন। চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী অজ্ঞাতনামা ২৫০ থেকে ৩০০ জন আসামি কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও নাশকতা করার লক্ষ্যে বেআইনি জনতাবদ্ধে আবদ্ধ হয়ে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র, লাঠিসোঁটা, ইটপাটকেল নিয়ে আমাদের অফিসের সামনে এসে সরকারবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে। একপর্যায়ে আসামিরা অফিসের মূল ফটক ভেঙে সেতু ভবনের ভেতরে প্রবেশ করে জিপ, কার, বাস, মিনিবাস, মাইক্রোবাস, পিকআপ, মোটরসাইকেল, নিরাপত্তা ভবন, সিসি ক্যামেরা, পার্কিং শেড, ক্যান্টিন, গাড়িচালকদের কক্ষ, আনসার শেড, মুজিব কর্নার, জেনারেটর কক্ষসহ মূল ভবন ভাঙচুর এবং অগ্নিসংযোগ ঘটায়। আসামিরা তাদের হাতে থাকা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র, লাঠিসোটা, ইটপাটকেল দিয়ে হত্যার উদ্দেশে সেতু ভবনের সিনিয়র সচিব, অন্য অফিস স্টাফ ও নিরাপত্তা কর্মীদের এলোপাতাড়ি মারধর করে জখম করে। পরে আসামিরা নিচ তলার আনসার শেড, ড্রাইভার শেড থেকে চেয়ার-টেবিলসহ অন্য আসবাবপত্র এবং সেতু ভবনের ভেতরে প্রবেশ করে নিচ তলা থেকে ১১ তলা পর্যন্ত অফিসে ভাঙচুর করে ব্যাপক ক্ষতি সাধন করে অফিসে রক্ষিত কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ফাইল কেবিনেট, এসি, ফ্যান, পানির ফিল্টার, চেয়ার-টেবিল, আসবাবপত্রসহ সরকারি ও ব্যক্তিগত মালামাল চুরি করে এবং প্রত্যেক ফ্লোরে অগ্নিসংযোগ ঘটায়। ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড ও অগ্নিসংযোগে সেতু ভবনের নিচ তলা থেকে ১২তলা পর্যন্ত ফ্লোরে রক্ষিত সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ, পদ্মা সেতু প্রকল্প, কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত বহুলেন সড়ক টানেল প্রকল্প, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প সেতু বিভাগের আওতাধীন সব প্রকল্পের প্রধান কার্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ দলিল, এফডিআর ইনস্ট্রুমেন্টস, টেন্ডার সিকিউরিটি ডকুমেন্টস, ইন্টারনেট সার্ভার, শতাধিক কম্পিউটার ও কম্পিউটার সামগ্রী, আসবাবপত্র, কম্পিউটার, জেনারেটর, ফায়ার এক্সটিংগুইশারসহ যাবতীয় নথিপত্র এবং সেতু ভবনের পার্কিংয়ে থাকা ৩২টি জিপ গাড়ি, ৯টি পিকআপ, ৭টি মাইক্রোবাস, একটি মিনিবাস, ৫টি মোটরসাইকেল, একটি অ্যাম্বুলেন্সে আগুন দিলে আনুমানিক ৩০০ কোটি টাকার ক্ষতিসাধন হয়। তাৎক্ষণিক বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ মারফত ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স ইউনিটকে খবর দেওয়া হয়। এ ঘটনায় সেতু ভবনের কেয়ারটেকার রবিউল ইসলাম বাদী হয়ে বনানী থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
০৩ আগস্ট ২০২৪, ১৮:৩৭

ডিবির অভিযান / বিএনপি কার্যালয় থেকে ১০০ ককটেল উদ্ধার, শ্রাবণসহ গ্রেপ্তার ৭
রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে ককটেল, পেট্রোল, বাঁশের লাঠি ও অস্ত্র উদ্ধার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন-অর-রশীদের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযান শেষে ব্রিফিংয়ে ডিবিপ্রধান বলেন, অভিযানে ১০০টির বেশি ককটেল, ৫/৬ বোতল পেট্রোল, ৫০০টি বাঁশের লাঠি, সাতটি দেশি-বিদেশি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় সাতজনকে আটক করা হয়েছে। আটকদের মধ্যে ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ রয়েছেন। তিনি বলেন, সুপ্রিম কোর্টের আদেশ অমান্য করে একটি গ্রুপ বিভিন্ন জায়গায় বসে সরকারবিরোধী স্লোগান দিচ্ছে, গাড়িতে আগুন দিচ্ছে, রেলের স্লিপার খুলে ফেলছে, মেট্রোরেল বন্ধ করে দিচ্ছে। গোয়েন্দা পুলিশ অবজারভেশনে জানতে পেরেছে যে, কেউ কেউ আন্দোলনকারীদের লাঠি দিয়ে, এমনকি অস্ত্র সরবরাহ করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করার চেষ্টা করছে। তারই ধারাবাহিকতায় এই অভিযান। 
১৭ জুলাই ২০২৪, ০৮:৫৬

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বিএনপি নেতার
পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও রেলওয়ের প্রথম শ্রেণির ঠিকাদার আব্দুর রহমান (৫৭) ট্রাকের ধাক্কায় আহত হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। রোববার রাত ৯টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান তিনি। সোমবার (১৫ জুলাই) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঈশ্বরদী থানার ওসি রফিকুল ইসলাম। জানা যায়, রোববার বিকেলে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা টোল প্লাজার কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আব্দুর রহমান পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী ইউনিয়নের বাঘ‌ইল সরদারপাড়া গ্রামের মৃত হাজী নবির উদ্দিন বিশ্বাসের ছেলে। তিনি বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রথম শ্রেণির ঠিকাদার ও পাকশী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ছিলেন। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, আব্দুর রহমান বিশ্বাস ব্যক্তিগত কাজে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা গিয়েছিলেন। মোটরসাইকেলে বাড়ি ফেরার পথে ভেড়ামারা টোল প্লাজা এলাকায় পৌঁছানোমাত্রই বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক সজোরে ধাক্কা দিলে তিনি মারাত্মক আহত হন। এ বিষয়ে ওসি রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এলাকাবাসী তাৎক্ষণিকভাবে আহত অবস্থায় আব্দুর রহমানকে উদ্ধার করে প্রথমে ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে দ্রুত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক রাত ৯টার দিকে আব্দুর রহমানকে মৃত ঘোষণা করেন।’ এদিকে আব্দুর রহমান বিশ্বাসের মৃত্যুতে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও জেলা বিএনপির সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবিব, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি সিরাজুল ইসলাম সরদার গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। মৃত্যুকালে স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন আব্দুর রহমান। 
১৫ জুলাই ২০২৪, ১৩:২৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়